আপনার জন্য আরো লেখা
উন্নয়নকে টেকসই করতে মাথাপিছু আয়ের পাশাপাশি সামাজিক বিষয়গুলো বিবেচনায় নিয়ে সূচক তৈরি করে থাকে জাতিসংঘের কমিটি ফর ডেভেলপমেন্ট পলিসি (সিডিপি)। তারই ভিত্তিতে স্বল্পোন্নত, উন্নয়নশীল ও উন্নত দেশ—তিন শ্রেণিতে ভাগ করে সিডিপি। প্রতি তিন বছর পরপর জাতিসংঘের সিডিপি এ তালিকায় থাকা দেশগুলোর পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে।
সেই হিসেবে, অর্থনীতির সার্বিক গতি-প্রকৃতি বিশ্লেষণ করে সিডিপির ২০১৮ সালের মূল্যায়নে বাংলাদেশের এলডিসির তালিকা বের হওয়ার যোগ্যতা অর্জন নিশ্চিত হয় ।
পদ্ধতি
স্বল্পোন্নত থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণে তিনটি বিষয় বিবেচনা করা হয়। এগুলো হলো মাথাপিছু আয়, মানবসম্পদ ও অর্থনৈতিক ঝুঁকি । এসব সূচকে আগের তিন বছরের গড় পয়েন্ট হিসাব করা হয়। উন্নয়নশীল দেশ হতে কমপক্ষে দুটি সূচকে ‘গ্র্যাজুয়েট’ হতে হবে। সিডিপির সর্বশেষ ২০১৫ সালের পর্যালোচনায় বাংলাদেশ একটি সূচকে উত্তীর্ণ হয়েছিল। ২০১৮ সালের পর্যালোচনায় যোগ্যতা অর্জন করেছে, পরের তিন বছর সূচকগুলোতে একই অবস্থা বজায় রাখতে হবে। এরপর উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের সুপারিশ করবে জাতিসংঘের অর্থনৈতিক ও সামাজিক কাউন্সিল (ইকোসোক)। আরও তিন বছর পর ২০২৪ সালে জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশনে বাংলাদেশকে উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা দেওয়া হবে।
মূল্যায়ন
স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে পদার্পণ করতে একটি দেশকে তিনটি সূচক পূরণ করতে হয় । অর্থনৈতিক ঝুঁকি সূচকে ৩২ পয়েন্ট বা তার নিচে থাকতে হবে, মানবসম্পদ সূচকে ৬৬ বা এর বেশি পয়েন্ট থাকতে হবে এবং মাথাপিছু আয় ১ হাজার ২৩০ মার্কিন ডলার বা তার বেশি থাকতে হবে। এই তিন সূচক থেকে কমপক্ষে দুটি সূচকে গ্র্যাজুয়েট হতে হবে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরনের জন্য ।
২০১৫ সালের সিডিপির মূল্যায়নে দেখা গেছে, অর্থনৈতিক ঝুঁকি সূচকে বাংলাদেশের ২৫ দশমিক ১ পয়েন্ট রয়েছে। উন্নয়নশীল দেশ হতে এ সূচকে ৩২ পয়েন্ট বা তার নিচে থাকতে হবে। মানবসম্পদ সূচকে ৬৬ বা এর বেশি পয়েন্ট পেতে হবে। বাংলাদেশের রয়েছে ৬৩ দশমিক ৮ পয়েন্ট। মাথাপিছু আয় ১ হাজার ২৩০ মার্কিন ডলার বা তার বেশি থাকতে হবে। বাংলাদেশের রয়েছে ৯২৩ ডলার। মাথাপিছু আয় হিসাবটি জাতিসংঘ করেছে অ্যাটলাস পদ্ধতিতে।
জাতিসংঘের সিডিপি অনুযায়ী ২০১৮ সালে, মানব উন্নয়ন সূচকে বাংলাদেশের অর্জিত পয়েন্ট - ৭২ দশমিক ৮ ভাগ । অর্থনৈতিক ঝুঁকি সূচকে ২৫ পয়েন্ট। আর মাথাপিছু আয় দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ২৭২ ডলার।
অন্যদিকে, বিবিএস অনুযায়ী ২০১৮ সালে, মানব উন্নয়ন সূচকে বাংলাদেশের অর্জিত পয়েন্ট - ৭২ দশমিক ৯ ভাগ। অর্থনৈতিক ঝুঁকি সূচকে ২৪ দশমিক ৮ ভাগ পয়েন্ট। আর মাথাপিছু আয় দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ২৭১ ডলার। সেই হিসাবে তিন সূচকেই উত্তীর্ণ হয়েছে বাংলাদেশ।
পদ্ধতি
স্বল্পোন্নত থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণে তিনটি বিষয় বিবেচনা করা হয়। এগুলো হলো মাথাপিছু আয়, মানবসম্পদ ও অর্থনৈতিক ঝুঁকি । এসব সূচকে আগের তিন বছরের গড় পয়েন্ট হিসাব করা হয়। উন্নয়নশীল দেশ হতে কমপক্ষে দুটি সূচকে ‘গ্র্যাজুয়েট’ হতে হবে। সিডিপির সর্বশেষ ২০১৫ সালের পর্যালোচনায় বাংলাদেশ একটি সূচকে উত্তীর্ণ হয়েছিল। ২০১৮ সালের পর্যালোচনায় যোগ্যতা অর্জন করেছে, পরের তিন বছর সূচকগুলোতে একই অবস্থা বজায় রাখতে হবে। এরপর উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের সুপারিশ করবে জাতিসংঘের অর্থনৈতিক ও সামাজিক কাউন্সিল (ইকোসোক)। আরও তিন বছর পর ২০২৪ সালে জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশনে বাংলাদেশকে উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা দেওয়া হবে।
মূল্যায়ন
স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে পদার্পণ করতে একটি দেশকে তিনটি সূচক পূরণ করতে হয় । অর্থনৈতিক ঝুঁকি সূচকে ৩২ পয়েন্ট বা তার নিচে থাকতে হবে, মানবসম্পদ সূচকে ৬৬ বা এর বেশি পয়েন্ট থাকতে হবে এবং মাথাপিছু আয় ১ হাজার ২৩০ মার্কিন ডলার বা তার বেশি থাকতে হবে। এই তিন সূচক থেকে কমপক্ষে দুটি সূচকে গ্র্যাজুয়েট হতে হবে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরনের জন্য ।
২০১৫ সালের সিডিপির মূল্যায়নে দেখা গেছে, অর্থনৈতিক ঝুঁকি সূচকে বাংলাদেশের ২৫ দশমিক ১ পয়েন্ট রয়েছে। উন্নয়নশীল দেশ হতে এ সূচকে ৩২ পয়েন্ট বা তার নিচে থাকতে হবে। মানবসম্পদ সূচকে ৬৬ বা এর বেশি পয়েন্ট পেতে হবে। বাংলাদেশের রয়েছে ৬৩ দশমিক ৮ পয়েন্ট। মাথাপিছু আয় ১ হাজার ২৩০ মার্কিন ডলার বা তার বেশি থাকতে হবে। বাংলাদেশের রয়েছে ৯২৩ ডলার। মাথাপিছু আয় হিসাবটি জাতিসংঘ করেছে অ্যাটলাস পদ্ধতিতে।
জাতিসংঘের সিডিপি অনুযায়ী ২০১৮ সালে, মানব উন্নয়ন সূচকে বাংলাদেশের অর্জিত পয়েন্ট - ৭২ দশমিক ৮ ভাগ । অর্থনৈতিক ঝুঁকি সূচকে ২৫ পয়েন্ট। আর মাথাপিছু আয় দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ২৭২ ডলার।
অন্যদিকে, বিবিএস অনুযায়ী ২০১৮ সালে, মানব উন্নয়ন সূচকে বাংলাদেশের অর্জিত পয়েন্ট - ৭২ দশমিক ৯ ভাগ। অর্থনৈতিক ঝুঁকি সূচকে ২৪ দশমিক ৮ ভাগ পয়েন্ট। আর মাথাপিছু আয় দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ২৭১ ডলার। সেই হিসাবে তিন সূচকেই উত্তীর্ণ হয়েছে বাংলাদেশ।